Bgovt NID

ভোটার আইডি কার্ড পেতে কতদিন লাগে ২০২৪ এবং দ্রুত ভোটার আইডি কার্ড পাওয়ার উপায়

বর্তমানে বাংলাদেশে এই আইডি কার্ড ছাড়া কোন কিছু করা অসম্ভব।  আমাদের প্রতিটি ক্ষেত্রেই জাতীয় পরিচয় পত্র বহন করতে হয়।  অর্থাৎ আমি আপনি যদি কোন সরকারি সুবিধা পেতে চাই তাহলে অবশ্যই ভোটার আইডি কার্ড থাকতে হবে।  এছাড়া আমার আপনার পরিচয় হচ্ছে ভোটার আইডি দিয়ে। ভোটার আইডি কার্ড পাওয়ার জন্য নিবন্ধন করেছেন কিন্তু এখন আইডি কার্ড হাতে পাননি? ভোটার আইডি কার্ড পেতে কতদিন লাগে তা নিয়ে বিস্তারিত জানতে পারবেন এই পোস্টে।

After voter registration begins, you have to fill out the voter registration form. Then, if called for a photo, you have to provide biometric data along with taking the photo. After that, within two months from the start of the process, the NID card is issued. Then, information is given via SMS starting from number 105. Once the NID card is issued, you can easily download the voter ID card by sending an SMS to 105 with the NID number or by visiting the services.nidw.gov.bd website.

ভোটার আইডি কার্ড পেতে কতদিন লাগে

ভোটার নিবন্ধন শুরু হওয়ার পর ভোটার নিবন্ধন ফরম পূরণ করতে হয়। এরপর, ছবি তোলার জন্য ডাকা হলে গিয়ে ছবি তোলা সহ বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদান করতে হয়। এরপর, ২১ দিন থেকে শুরু করে ২ মাসের মাঝে এনআইডি কার্ড তৈরি হয়ে যায়। এরপর, ১০৫ নাম্বার থেকে এসএমএস করে জানিয়ে দেয়া হয়ে থাকে। এনআইডি কার্ড তৈরি হলে ১০৫ নাম্বারে এসএমএস করে এনআইডি নাম্বার সংগ্রহ কিংবা services.nidw.gov.bd ওয়েবসাইট ভিজিট করে সহজেই ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।

নতুন ভোটার আইডি কার্ড পেতে কতদিন লাগে ?

ভোটার নিবন্ধন ফরম পূরণ করার কিছুদিন পর বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদান করতে হয়। বায়োমেট্রিক তথ্য যেমন স্বাক্ষর, আইরিশ এবং আঙ্গুলের ছাপ প্রদান করার ২১ দিন থেকে ২ মাসের মাঝে ভোটার আইডি কার্ড পাওয়া যায়। এজন্য, ভোটার স্লিপ দিয়ে NID Card Check করতে পারবেন। এনআইডি কার্ড চেক করার পর চাইলে এনআইডি কার্ডটি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। অতঃপর, এই এনআইডি কার্ডের অনলাইন কপি লেমিনেটিং করে যেকোনো কাজ করতে পারবেন।

অনেকেই ভোটার আইডি পাওয়ার পর প্রশ্ন করে থাকেন যে স্মার্ট কার্ড কবে পাবো? স্মার্ট কার্ড অনলাইন থেকে সংগ্রহ করার কোনো উপায় নেই। এজন্য আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে। সরকার থেকে স্মার্ট কার্ড বিতরণ শুরু হলে স্মার্ট কার্ড নিতে পারবেন। তবে, ভোটার আইডি কার্ডের অনলাইন কপিটি ব্যবহার করে সব কাজ করতে পারবেন।

ভোটার নিবন্ধন করে বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদান করার পর ভোটার আইডি কার্ড পাওয়া যায়। ভোটার আইডি কার্ড তৈরি হয়েছে কিনা যাচাই করার জন্য ১০৫ নাম্বারে এসএমএস করে ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার জেনে নেয়া যায়।

After filling out the voter registration form, you have to provide biometric data such as signature, iris, and fingerprint within 21 days to 2 months. During this time frame, you can obtain your voter ID card. For this purpose, you can check the NID card status using the voter slip. Once you check the NID card, you can download it if needed. Afterwards, you can laminate the online copy of the NID card for any further use.

Many people inquire about when they will receive the smart card after obtaining the voter ID. There is no online method to collect the smart card. You have to wait for its distribution by the government. However, you can use the online copy of the voter ID card for various purposes.

After providing biometric data upon voter registration, you can obtain your voter ID card. To verify whether the voter ID card has been issued, you can send an SMS to 105 and receive the voter ID card number.

এজন্য, নিচের পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করুন।

ভোটার আইডি কার্ড চেক করার পদ্ধতি

ভোটার আইডি কার্ড তৈরি হয়েছে কিনা চেক করার জন্য ১০৫ নাম্বারে এসএমএস করতে পারেন কিংবা বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারেন। দুইটি পদ্ধতিতেই এনআইডি কার্ড হয়েছে কিনা চেক করতে পারবেন। ইতোমধ্যে আমাদের ওয়েবসাইটে জাতীয় পরিচয় পত্র বের করার নিয়ম নিয়ে কয়েকটি আর্টিকেল পাবলিশ করা হয়েছে। তাই, এখন আমি দেখাবো কিভাবে এসএমএস করে ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার জেনে নেয়া যায়।

ভোটার আইডি কার্ড চেক করার পদ্ধতি

এসএমএস করে ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার সংগ্রহ

এসএমএস করে ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার বের করার জন্য প্রথমেই মোবাইলের ম্যাসেজ অপশন ওপেন করে নিন। এরপর, nid <স্পেস> Form Number <স্পেস> dd-mm-yyyy ফরম্যাটে এসএমএস লিখে ১০৫ নাম্বারে সেন্ড করতে হবে। তাহলে ফিরতি ম্যাসেজে ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার জানতে পারবেন। উদাহরণ স্বরূপ এসএমএস এর ফরম্যাটটি দেয়া হলো – nid 123456789 02-05-2002 এসএমএসটি সেন্ড করতে হবে 105 নাম্বারে। 

ভোটার আইডি কার্ড পেতে কতদিন লাগে তা নির্ভর করে আপনি বায়োমেট্রিক তথ্য কবে দিয়েছেন। বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদান করার ২ মাসের মাঝেই অনলাইন কপি তৈরি হয়ে যায়। বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদান করার ২ মাস পেরিয়ে গেলে অনলাইন থেকে আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন।

ভোটার এসএমএস না আসলে করণীয় কি

ভোটার নিবন্ধন ফরম পূরণ করার পর বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদান করতে হয়। বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদান করা হলে ভোটারের দেয়া নাম্বারে একটি এসএমএস আসে। এই এসএমএস এ ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার উল্লেখ করে দেয়া থাকে। কিন্তু, অনেকেই এই এসএমএসটি পান না। আপনিও যদি ভোটার এসএমএস না পেয়ে থাকেন, অনেকেই পাচ্ছে এমন অবস্থা হয়, 

তাহলে আপনার ফরম নাম্বার দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে পারবেন অনলাইনে এবং ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন সহজেই। ভোটার এসএমএস আসেনি মানে আপনার ভোটার আইডি কার্ড তৈরি হয়নি এমনটা নয়। অনেক সময় সমস্যার কারণে ভোটার এসএমএস আসে না। 

তাই, আপনার ভোটার স্লিপ নাম্বার দিয়ে services.nidw.gov.bd ওয়েবসাইট থেকে ভোটার আইডি কার্ড চেক করুন।

 উপরে আমরা এতক্ষণ যাবত আপনাদের সাথে ভোটার আইডি কার্ড পেতে কতদিন লাগে তা নিয়ে আলোচনা করেছি। এছাড়াও, ভোটার এসএমএস না পেলে করণীয় কি, ভোটার আইডি কার্ড চেক করার পদ্ধতি ও ডাউনলোড করার পদ্ধতি নিয়েও আলোচনা করেছি।  আজকের আলোচনা নিয়ে আপনার কোন প্রশ্ন অথবা মতামত থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন আমাদের।  আমরা আপনার প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর দেয়ার চেষ্টা করব।

Read More

অনলাইনে ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার নিয়ম

Services nidw gov bd এর সকল সেবা ২০২৪

BD Govt

B Govt. Com এর পক্ষ থেকে স্বাগতম। BD Govt সাইটে সরকারি সকল চাকরির খবর, শিক্ষামূলক তথ্য, স্বাস্থ্য টিপস, টেকনোলজি এবং বাংলাদেশের সরকারি তথ্য দেওয়া হয়ে থাকে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button